২০১২ সালে বাঙালির এই ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখতে এবং দুই প্রজন্মের বাঙলা
নববর্ষ উদযাপনে একটি সেতু বন্ধন করার লক্ষ্যে এশিয়াটিক
এক্সপেরিয়েন্সিয়াল মার্কেটিং লিমিটেড উদ্যোগ নেয় “আল্পনায় বৈশাখ”-এর।
সেই থেকে শুরু হয় যাত্রা।
বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রাচীন অনুষঙ্গ আল্পনা চিত্রের ঐতিহ্যকে বৃহৎ
পরিসরে তুলে ধরতে অষ্টমবারের মতো দেশের বৃহত্তম আল্পনা উৎসব ‘আল্পনায়
বৈশাখ ১৪৩১’ আয়োজন করছে এশিয়াটিক এক্সপেরিয়েন্সিয়াল মার্কেটিং লিমিটেড
(ইএক্সপি) দেশের ৩ টি জায়গায়। মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা; শিববাড়ি মোড়,
খুলনা; মিঠামইন, কিশোরগঞ্জ। আর উৎসবের রঙে আরও বেশি রাঙিয়ে তুলতে এই
বছর সঙ্গে আছে বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড ও বার্জার পেইন্টস
বাংলাদেশ লিমিটেড।
00
দিন
00
ঘণ্টা
00
মিনিট
00
সেকেন্ড
মানিক মিয়া এভিনিউ
শিববাড়ী মোড়
মিঠামইন
৩০ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
মানিক মিয়া এভিনিউ
রাত ০৮.৩০ - রাত ০৮.৩৫
রাত ০৮.৪৫ - রাত ০৮.৫০
রাত ০৯.০০ - রাত ০৯.৩০
রাত ০৯.৪০ - রাত ০৯.৪৫
রাত ০৯.৫০ - রাত ০৯.৫৫
রাত ১০.৩০
রাত ০৮. ৩৫ - রাত ০৮.৪৫
রাত ০৮.৫০ - রাত ০৯.০০
রাত ০৯.৩০ - রাত ০৯.৪০
রাত ০৯.৪৫ - রাত ০৯.৫০
রাত ০৯.৫৫ - রাত ১০.৩০
৩০ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিববাড়ী মোড়
রাত ০৮.৩০ - রাত ০৮.৩৫
রাত ০৮.৪৫ - রাত ০৯.১৫
রাত ০৯.৩০ - রাত ০৯.৪০
রাত ১০.৩০
রাত ০৮. ৩৫ - রাত ০৮.৪৫
রাত ০৯.১৫- রাত ০৯.২৫
রাত ০৯.৫৫ - রাত ১০.৩০
৩০ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
মিঠামইন
দুপুর ০৩.০০ - দুপুর ০৩.০৫
দুপুর ০৩. ৪০- দুপুর ০৩.৫০
বিকাল ০৪.০০
দুপুর ০৩.০৫ - দুপুর ০৩.৩৫
দুপুর ০৩.৫০-বিকাল ০৪.০০
আজ ২৯ চৈত্র, শুক্রবার, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
পহেলা বৈশাখের আগের রাতে ঢাকার রাস্তায় আল্পনা
বৈশাখ মানেই রঙের ছড়াছড়ি। বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম এ দিনটিতে রঙিন সাজে সাজতে কে না চায়? তাই বাংলা বর্ষের প্রথম দিনটিতে নিজেকে আল্পনার রঙে রাঙানোর পাশাপাশি বর্ণিল রঙের ছোঁয়ায় রাঙিয়ে নিতে চাই নিজ গৃহকোণটিও। লোকজ শিল্পের ছোঁয়ায় বর্ষবরণ যেন হয়ে ওঠে আরও প্রাণবন্ত, আরও সতেজ, আরও উৎসব মুখর।
পয়লা বৈশাখ এলে ছোটবেলায় সেই ১৯৫৮ সালে বাবার হাত ধরে সন্ধ্যাবেলা দোকানে দোকানে হালখাতা করার স্মৃতি মনে পড়ে যায়। এক দোকান থেকে আরেক দোকান—সব দোকান থেকেই দেওয়া হতো বাংলা ক্যালেন্ডার ও একটি বড় সাইজের মিষ্টির প্যাকেট। ব্যাগ ভর্তি হয়ে যেত ক্যালেন্ডার আর মিষ্টির প্যাকেটে। ভারি আনন্দ হতো। কোনো কোনো দোকানদার আবার শরবত খাওয়াতেন।
মূলত আল্পনা এক ধরনের লোকশিল্প। বাংলা সংস্কৃতি প্রকাশের জন্য আল্পনাকে আশ্রয় করা হয়। আল্পনা শব্দটির উৎপত্তি সংস্কৃত শব্দ আলিমপদ থেকে। এর অর্থ প্রলেপ দেওয়া। ভারতবর্ষে আল্পনার দেওয়ার প্রথা রয়েছে বহু আগে থেকেই। আল্পনার প্রচলন দু- তিন হাজার বছর আগের। অন্যান্য শিল্পের তুলনায় এটি বেশ ক্ষণস্থায়ী। পূর্বে চালের গুঁড়ো দিয়ে আল্পনা করা হতো, কারণ মনে করা হয় সাদা শুভ্রতা ও পবিত্রতার প্রতীক।
আর বিগত বছরগুলোতে বৈশাখ এলেই যেন আল্পনা আঁকানোর বিশেষ প্রবণতা দেখা যাচ্ছে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে। ছেলেমেয়েরা শাড়ি-পাঞ্জাবি যাই পরুক না কেন বৈশাখী আমেজে গা ভাসাতে আল্পনা আঁকানো চাই-ই চাই। কোথায় আঁকবেন পহেলা বৈশাখে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের জন্য রমনার বটমূলের সুখ্যাতি অনেক আগ থেকেই। তাই বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিতে সবাই ছোটেন রমনার বটমূলের উদ্দেশে।
পৃষ্ঠপোষকতায় -
উদ্যোগে -
Designed and Developed by -
